ঘরের বউয়ের কারনে মা জননীর ঠাই মিলে না ছেলের ঘরে। সেই নারীও একদিন মা হবে কিছু কথা বলি সবার তরে। ঘরের

ঘরের বউয়ের কারনে মা জননীর ঠাই মিলে না ছেলের ঘরে। সেই নারীও একদিন মা হবে কিছু কথা বলি সবার তরে। ঘরের রমণীর কারনে তুমি যদি মাকে দাও কষ্ট তোমার সন্তান ও মানুষ হবে না হবে পথ বষ্ঠ। হে নারী তুমি যদি বউ হিসেবে নিজেকে করতে পারো প্রমান ভবিষ্যত প্রজম্নের কাছে তোমারও মিলবে মা হিসেবে নিরাপদ আশ্চয় আর সম্মান।

 

🔹 বিষয়বস্তুর সারাংশ:

লেখাটিতে বলা হয়েছে, অনেক সময় নতুন বউ আসার পর, মা (শাশুড়ি) নিজের ছেলের ঘরে আগের মতো স্থান পান না। কখনও কষ্ট সহ্য করতে হয়, কখনও তাকে অবহেলার শিকার হতে হয়। লেখাটির মূল বার্তা হলো:

👉 একজন নারীকে মনে রাখতে হবে—আজ সে বউ, কাল সে-ই মা হবে।


🔹 মূল বক্তব্য বিশ্লেষণ:

মা ও স্ত্রীর দ্বন্দ্ব—বাস্তবতা ও সমাধান:

১. অনেক পরিবারে ছেলের বিয়ের পর মায়ের গুরুত্ব কমে যায়, বিশেষ করে যখন বউ-শাশুড়ির মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সহনশীলতা না থাকে।
২. এটি শুধু মা নয়, পুরো পরিবারের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে।
৩. একজন সদাশয় বউ যদি শাশুড়িকে নিজের মায়ের মতো মর্যাদা দিতে পারে, তাহলে পরিবারে শান্তি ও বন্ধন বজায় থাকে।

নারীর দ্বৈত ভূমিকা:

১. একজন নারী প্রথমে মেয়ে, পরে বউ এবং অবশেষে মা হন।
২. তিনি যেমন শাশুড়ির আচরণকে গুরুত্ব দেন, ভবিষ্যতে তাকেও তার সন্তানের স্ত্রী থেকে একই আচরণ আশা করতে হবে।
৩. তাই নারীর উচিত সময় থাকতে নিজের অবস্থান ও ভূমিকার প্রতি সচেতন হওয়া।

নৈতিক শিক্ষা ও পারিবারিক মূল্যবোধ:

১. একটি শিশুর শিক্ষা পরিবার থেকেই শুরু হয়।
২. যদি মা তার স্বামীর মাকে অসম্মান করেন, সেই শিশু শিখবে মাকে অবহেলা করা যায়।
৩. ফলস্বরূপ, ভবিষ্যতে সেই সন্তান নিজেও তার মাকে সম্মান না করে।


🔹 বার্তাটি আমাদের কী শেখায়?

১. একজন বউ হিসেবে নারীর দায়িত্ব শুধু স্বামীকে ভালোবাসা নয়, তার পরিবারকেও সম্মান দেওয়া।
২. মাকে তার প্রাপ্য সম্মান দেওয়া মানেই একটি সুস্থ পারিবারিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।
৩. ভবিষ্যত প্রজন্ম যেন তাদের মাকে শ্রদ্ধা করে, তার ভিত্তি তৈরি হয় বর্তমানের নারী কীভাবে শাশুড়িকে দেখে তার উপর।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top